মহেশখালির পর জলদস্যুতা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে চট্টগ্রামের বাঁশখালি-পেকুয়া উপকূলের ১১টি বাহিনীর সদস্যরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে র্যাবের উদ্যোগে এসব বাহিনীর অন্তত ৪০ সদস্য অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণের কথা রয়েছে। মধ্যস্থতা করছেন সাংবাদিক আকরাম হোসাইন।
বাহিনীর দাপটে বহুদিন ধরে অতিষ্ঠ জেলেরা। খুন, অপহরণ, লুটপাটের ঘটনা নিত্যদিনকার। ফলে হাজারও জেলে একপ্রকার জিম্মি।
তবে শেষপর্যন্ত র্যাবের দীর্ঘদিনের চেষ্টায় অন্ধকার ছেড়ে আলোর পথে আসছে জলদস্যুদের একটি বড় অংশ। যারমধ্যে রয়েছে বাঁশখালি ও পেকুয়ার বাইশ্যা বাহিনী, ইউনুস মেম্বার বাহিনী, খলিল বাহিনী, রমিজ বাহিনী, কালাবদা বাহিনীসহ বেশ কয়েকটি গ্রুপের অন্তত চল্লিশ সদস্য। যারা দাপিয়ে বেড়ায় নোয়াখালীর হাতিয়া থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত পুরো উপকূলে।
র্যাব-৭ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ বলেন, ভয়ংকর এসব জলদস্যু বাহিনীর আত্মমর্পণের খবরে স্বস্তি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইজিপির উপস্থিতিতে অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করার কথা এসব জলদস্যু বাহিনীর।
পাঠকের মতামত: