উখিয়া বন রেঞ্জের সদর বনবিট কর্মকর্তা ও হেডম্যান কালা সোনাকে মাসিক ১০ হাজার টাকা মাসোহারা দিয়ে উখিয়ার পূর্ব– দরগাহবিল এলাকার চিহ্নিত কাঠ চোর আবু সালের অবৈধ করাতকলটি বিরামহীন ভাবে চলেলও সংশ্লিষ্ট বন বিভাগের কতিপয় বন কর্মকর্তা — কর্মচারীরা মাসোহারার টাকা হজম করতে রয়েছে নিরব ভূমিকায়।
অভিযুক্ত হেডম্যান কালা সোনা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, অবৈধ করাতকলের লেনদেন করে বিট অফিসার।
সদর বনবিট কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, করাতকল মালিক আবু সালের সাথে লেনদেন করলেও হেডম্যান কালা সোনা করতে পারে, তবে আমি না।
পাঠকের মতামত: